দাবি আদায় না হলে আগামী সাত দিনের মধ্যে আবারও অবরোধ করবে: তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে বেশ কয়েকমাস ধরে আন্দোলন করে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। এই দাবিতে মিছিল, সড়ক-রেলপথ অবরোধ, স্মারকলিপি প্রদান, ক্লাস বর্জনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করার আন্দোলন প্রত্যাহার করে মহাখালী রেলগেট ছেড়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এই ইস্যুতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে এমন আশ্বাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান এবং সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শিপ্রা রাণী মন্ডলের উপস্থিতিতে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হয়। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে তারা সড়ক ছেড়ে চলে যায়। সারাদেশে সিডিউল বিপর্যয়ে থাকা রেল ও মহাখালীর সড়কপথে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি টিম তাদের সাথে কথা বলার জন্য ঘটনাস্থলে আসে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান তাদের সাথে কথা বলেন। তাদের সাত দফার মধ্যে ছয় দফা দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে বলে জানান এবং বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে আগামী ৭ দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলেও জানান।
এছাড়া কোনো শিক্ষার্থীকে হয়রানি করা হবে না এবং যারা আন্দোলনের কারণে পরীক্ষা দিতে পারেনি তাদের জন্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে এমন আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা রেলপথ ছেড়ে দেন।
এসময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে নূর মোহাম্মদ নামের এক শিক্ষার্থী বিষয়গুলো সকলকে বুঝিয়ে বলেন। এরপর শিক্ষার্থীরা রেলগেট ছেড়ে চলে যায়। এই মুহূর্তে সকল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। কমলাপুর থেকে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে বিকেল থেকে শিক্ষার্থীরা রেল গেট এলাকা দখলে নেয় ও বিক্ষোভ শুরু করে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। টানা পাঁচ ঘণ্টা তাদের বিক্ষোভ কর্মসূচির কারণে ঢাকা শহর অচল হয়ে পড়ে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়ে হাজার হাজার মানুষ।
এসময় শিক্ষার্থীরা যুগ্ম সচিবকে প্রশ্ন করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের হয়রানি করা হবে কিনা তার জবাবে তিনি বলেন, এই আন্দোলনের কারণে কারণে বাস বন্ধ ছিল। ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল মানুষের দুর্ভোগ হয়েছে। কিন্তু সরকার এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। উল্টো তোমাদের দাবি মেনে নিয়েছে। এ বিষয়ে ডিএমপিকে অনুরোধ জানাবো যাতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা না নেয় তারা।
এছাড়াও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয় যারা অনুষ্ঠানে ছিল তারা পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তাদের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত দিচ্ছে সরকার। এসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আসা টিমের সদস্যরা জানান আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কথা বলে তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।
আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে নূর মোহাম্মদ জানান, তাদের দাবি আদায় না হলে আগামী সাত দিনের মধ্যে আবারও অবরোধ করবে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।
প্রসঙ্গত, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে বেশ কয়েকমাস ধরে আন্দোলন করে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। এই দাবিতে মিছিল, সড়ক-রেলপথ অবরোধ, স্মারকলিপি প্রদান, ক্লাস বর্জনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ কমিটিও গঠন করা হয়। তবে সম্প্রতি এ বিষয়ে ইতিবাচক কোন সাড়া না পেয়ে গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল থেকে দাবি আদায়ে আমরণ অনশনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করার আন্দোলন প্রত্যাহার করে মহাখালী রেলগেট ছেড়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এই ইস্যুতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে এমন আশ্বাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান এবং সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শিপ্রা রাণী মন্ডলের উপস্থিতিতে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হয়। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে তারা সড়ক ছেড়ে চলে যায়। সারাদেশে সিডিউল বিপর্যয়ে থাকা রেল ও মহাখালীর সড়কপথে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি টিম তাদের সাথে কথা বলার জন্য ঘটনাস্থলে আসে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান তাদের সাথে কথা বলেন। তাদের সাত দফার মধ্যে ছয় দফা দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে বলে জানান এবং বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে আগামী ৭ দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলেও জানান।
এছাড়া কোনো শিক্ষার্থীকে হয়রানি করা হবে না এবং যারা আন্দোলনের কারণে পরীক্ষা দিতে পারেনি তাদের জন্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে এমন আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা রেলপথ ছেড়ে দেন।
এসময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে নূর মোহাম্মদ নামের এক শিক্ষার্থী বিষয়গুলো সকলকে বুঝিয়ে বলেন। এরপর শিক্ষার্থীরা রেলগেট ছেড়ে চলে যায়। এই মুহূর্তে সকল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। কমলাপুর থেকে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে বিকেল থেকে শিক্ষার্থীরা রেল গেট এলাকা দখলে নেয় ও বিক্ষোভ শুরু করে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। টানা পাঁচ ঘণ্টা তাদের বিক্ষোভ কর্মসূচির কারণে ঢাকা শহর অচল হয়ে পড়ে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়ে হাজার হাজার মানুষ।
এসময় শিক্ষার্থীরা যুগ্ম সচিবকে প্রশ্ন করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের হয়রানি করা হবে কিনা তার জবাবে তিনি বলেন, এই আন্দোলনের কারণে কারণে বাস বন্ধ ছিল। ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল মানুষের দুর্ভোগ হয়েছে। কিন্তু সরকার এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। উল্টো তোমাদের দাবি মেনে নিয়েছে। এ বিষয়ে ডিএমপিকে অনুরোধ জানাবো যাতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা না নেয় তারা।
এছাড়াও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয় যারা অনুষ্ঠানে ছিল তারা পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। তাদের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত দিচ্ছে সরকার। এসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আসা টিমের সদস্যরা জানান আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কথা বলে তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।
আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে নূর মোহাম্মদ জানান, তাদের দাবি আদায় না হলে আগামী সাত দিনের মধ্যে আবারও অবরোধ করবে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।
প্রসঙ্গত, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে বেশ কয়েকমাস ধরে আন্দোলন করে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। এই দাবিতে মিছিল, সড়ক-রেলপথ অবরোধ, স্মারকলিপি প্রদান, ক্লাস বর্জনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ কমিটিও গঠন করা হয়। তবে সম্প্রতি এ বিষয়ে ইতিবাচক কোন সাড়া না পেয়ে গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল থেকে দাবি আদায়ে আমরণ অনশনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
এএসএস